*২৫৯ কোটি ৭৯ লক্ষ ২২ হাজার ৯০২টি পাঠ্যপুস্তক বিনামূল্যে শিক্ষার্থীদের মধ্যে বিতরণ (জানুয়ারী, ২০১০ হতে ২০১৮ পর্যন্ত)।
* ২ কোটি ৫৬ লক্ষ ১ হাজার ১৯৩ জন শিক্ষার্থীকে ৫ হাজার ৬ শত কোটি টাকা উপবৃত্তি ও মেধাবৃত্তি হিসাবে প্রদান।
* ১৭ হাজার ১৯৬টি শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের ভবন নির্মাণ ও মেরামত।
* ৮টি পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয় স্থাপন এবং ৪২টি প্রাইভেট বিশ্ববিদ্যালয়ের স্থাপন ও পরিচালনার অনুমতি প্রদান।
* শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে ৩ হাজার ৫৫০টি আই. টি. ল্যাব এবং ২৬ হাজার ৬৫৫টি মাল্টিমিডিয়া ক্লাসরুম স্থাপন।
* ১২৫টি উপজেলা আই.সি.টি ট্রেনিং এন্ড রিসোর্স সেন্টার ফর এডুকেশন (ইউ.আই.টি.আর.সি.ই) স্থাপন।
* মাধ্যমিক ও উচ্চ মাধ্যমিকে শিক্ষার্থীদের ঝরে পড়া হ্রাস (মাধ্যমিকে ২০০৮ সালে ঝরে পড়ার হার ৬১.৩৮% যা কমে ২০১৭ সালে ৩৭.৮১%, উচ্চ মাধ্যমিকে ২০০৮ সালে ঝরে পড়ার হার ৪৬.৮৬% যা কমে ২০১৭ সালে ১৯.৮৯%)
* মাধ্যমিকে শিক্ষার্থীদের সংখ্যা বৃদ্ধি : ২০০৮ সালে শিক্ষার্থী সংখ্যা ৬৮ লক্ষ ১৯ হাজার ৭৪৮ এবং ২০১৭ সালে ১ কোটি ৩ লক্ষ ৩০ হাজার ৬৯৫।
* স্কুলে শিক্ষক সংখ্যা বৃদ্ধি: ২০০৮ সালে শিক্ষক সংখ্যা ২ লক্ষ ৯৭ হাজার ২১১ এবং ২০১৭ সালে ৩ লক্ষ ৬৪ ৬৪ হাজার ৮১৮।
* সরকারি স্কুল ও কলেজবিহীন প্রত্যেক উপজেলায় ১টি করে মাধ্যমিক বিদ্যালয় ও কলেজ জাতীয়করণের কার্যক্রম চলছে। ইতোমধ্যে ৪৭টি বেসরকারি মাধ্যমিক বিদ্যালয় এবং ৩৯টি কলেজ সরকারি করা হয়েছে।
* দৃষ্টি প্রতিবন্ধীদের জন্য প্রথমবারের মতো ২০১৭ ও ২০১৮ সালে ১৮ হাজার ১০৮টি ব্রেইল বই বিতরণ।
* প্রাক প্রাথমিক ও প্রাথমিকের প্রথম শ্রেণির শিক্ষার্থীদের মধ্যে তাদের স্ব-স্ব ৫টি ক্ষুদ্র নৃ-গোষ্ঠির মাতৃভাষায় (চাকমা, মারমা, গারো, সাদ্রি, ও ত্রিপুরা) পাঠ্যপুস্তক প্রণয়ন ও বিতরণ।
* ইন্টারএকটিভ ডিজিটাল কনটেন্ট তৈরী ও ব্যবহার।
*ওপেন এডুকেশনাল রিসোর্স ও নেটওয়ার্ক (শিক্ষক বাতায়ন, মুক্তপাঠ, ইফজঊঘ) প্রতিষ্ঠা।
* বিভিন্ন সময়ে প্রায় ২১ লক্ষ শিক্ষক, কর্মকর্তা-কর্মচারী ও ম্যানেজমেন্ট কমিটির সদস্যকে বিভিন্ন বিষয়ে প্রশিক্ষণ।
* মোবাইল ব্যাংকিং এ মাধ্যমে উপবৃত্তির অর্থ সরাসরি শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের শিক্ষার্থীর অনুকুলে প্রদান।
* মাধ্যমিকে আই.সি.টি. শিক্ষা বাধ্যতামূলক করা ।
পরিকল্পনা ও বাস্তবায়নে: মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ, এটুআই, বিসিসি, ডিওআইসিটি ও বেসিস